অল্প পুঁজিতে লাভ জনক ব্যবসা অনেকেই করতে ইচ্ছে করে কিন্তু কি ব্যবসা করবে এটা
ঠিক করতে পারে না। যে ব্যবসা সর্ম্পকে আপনার ভালো ধারণা আছে ঠিক ঐ ব্যবসা টা বেছে
নিন তাহলে আপনি অতি সহজে লাভোবান হতে পারবেন।
কি ব্যাবসা করবেন এটা ধারণা পাওয়া খুব একটা কঠিন হবে না তবে তা বাস্তবায়ন
করা টা একেবারে কঠিন হয়ে যাবে। অনেক ধরণের ব্যাবসা আছে আপনাদের তার ভিতর লাভ জনক
ব্যবসা করতে হবে। সমাজসেবা মূলক ব্যবসা করা ঠিক হবে না তাহলে উন্নতি করা যাবে না।
অল্প পুঁজিতে লাভ জনক ব্যবসা হলে তো আর মন্দ হয় না। তবে আমাদের আগে ব্যাবসা
ব্যাপারে ধারণা থাকতে হবে । ব্যাবসা কি? ব্যাবসা হলো কিছূ মূলধন খাটিয়ে অতিরিক্ত
অর্থ উপার্জন করাকেই ব্যাবসা বলে সহজ কথায়। তাহলে আমাদের কিছু মূল ধন হলেও খাটাতে
হবে তারপর সেখান থেকে লাভ করার আশা করা যাবে। এখন কোন ব্যাবসা করবো সেটা নির্ণয়
করতে আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে।
এমন ব্যাবসা করা যাবে না যেটাতে লাভের চাইতে লচের সম্ভবনা বেশি থাকে। অল্প পুঁজি
মানে এই নয় যে আপনি লাভোবান হতে পারবেন না। অল্প বিনিয়োগের মাদ্যমে লাভবান হওয়া
সম্ভব। আবার মাথায় রাখতে হবে জি কোন রকম সমাজ সেবা মূলক ব্যাবসা করা যাবে না ।
ব্যাবসার মাঝে কোন রকম আত্মিয়তা করা যাবে না তাহলে লভোবান হওয়া সম্ভব না।
আশা করি উপরের তালিকা থেকে ব্যাবসা করার ধারণা পেয়ে যাবেন।
কাঁচা মালের দোকান
সাধারণত অনেক কম বিনিয়োগে কাঁচা মালের দোকান করা যায়। কাঁচা মালের ভিতর বিভিন্ন
রকম সবজি যেমন: আলু,বেগুন,মিষ্টি কুমড়া,পটল,শাক সবজি, পিয়াজ,রসুন ইত্যাদি। আমরা
যদি এক বাজার থেকে পণ্য কিনে অন্য বাজারে বিক্রি করি তাহলে অল্প সময়ে বেশি টাকা
লাভ করা সম্ভব। তবে পণ্য কিনার সময় দেখে শুনে কিনতে হবে যেনা বাজারে সেই পুণ্যের
চাহিদা থাকে।
আলু প্রতিটা বাড়ি ও হোটেলে নিত্য প্রয়োজনীয় সবজি আলু ছাড়া তরকারি খুব একটা হয় না
তাই আলুর দরকার সারা বছর জুড়ে । আলু কিনা বেচাঁ করলে অল্প পুঁজিতে লাভোবান হওয়া
সম্ভব। বেগুন একটি শীত কালিন সবজি পুরা শীত জুড়ে বেগুন সবাই খেয়ে থাকে বাহ এর
চাহিদা ও অনেক।
মিষ্টি কুমড়া,পটল সবজি হিসাবে বেটার অপসান প্রতিটা বাড়িতেিএই সবজি গুলো কিনা হয়ে
থাকে। আবার আমাদের দেশের প্রতিটা বাড়ি বা হোটেলে পিয়াজ,রসুন নিত্য প্রয়োজনীয় ।
আমরা বাঙ্গালীরা পিয়অজ রসুন ছাড়া তরকারী ভাবতেই পারি না। এ ধরণের কাঁচা মালের
ব্যাবসা করলে অল্প পুঁজিতে লাভবান হওয়া সম্বব। বিনিয়োগ ১ লাখ থেকে ১.২০হাজার।
মাসিক লাভ ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার
খাবার আমাদের দেশের একটি আকর্ষনের প্রধান । সব কিছুর মূলে খাবার আগে
তাই কেউ যদি চাই অল্প পুঁজিতে একটি ফাস্ট ফুড কর্ণার দিয়ে লাভোবান হবে।
সারাদিন ব্যাস্ততার পর সবাই আড্ডা দেওয়ার সাথে সাথে খাবারের চাহিদাও থাকে তাই
ফাস্ট ফুড দোকাণ থেকে খাবার অনলাইনে বা সরাসরি বসে খেয়ে থাকে। ফাস্টফুড অত্যঅন্ত
একটি জনপ্রীয় দোকান ।
একানে বেশি পুঁজি ও খাটাতে হয় না।বিভিন্ন ধরণের হালকা বা ভারি খাবার দোকানে রাখা
যেতে পারে যমেন বার্গার,চিকেন ফ্রাই,পিৎজা ইত্যাদি।আপনি যদি ভালো মান সম্পন্ন করে
পরিবেশন করতে পারেন তাহলে আপনার দোকানের কাষ্টমারের অভাব হবে না। এবং আপনি চাইলে
অনলাইন কেন্দ্রিক ব্যাবসা করতে পারবেন।
একটা খাবারের পেজ খুলে বিভিন্ন রকম ফাস্ট ফুডের অর্ডার নিয়ে তা সঠিক সময়ে
ডেলিভারি দিতে পারলে আপনার ফাস্ট ফুডের দোকান মার্কেট পেয়ে যাবে। অল্প পুঁজিতে
বেশি লাভ করতে চাইলে ফাস্ট ফুডের দোন করা যেতে পারে। বিষয়: ভালো শেফ রাখা দরকার।
বিনিয়োগ ১.৫ থেখে ২.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।মাসিক লাভ: প্রতি মাসে আনুমানিক
৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব যদি সব কিছু ঠিক থাকে।
কফি শপ
কফি একটি জনপ্রিয় খাবার। বিভিন্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে দিন দিন কফির প্রয়োজনীয়তা
বেড়েই চলছে। অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে ক্লান্ত বোধ করলে একটু সাময়িক বিরতির
জন্য অনেকে বাইরে গিয়ে কফি খেয়ে আবার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে। আবার অনেক মার্কেটে
বা শপিং মলে কফি শপের জনপ্রিয়তা বেশি।
কফি অনেক রকম হয়ে থাকে যেমন:ব্লক ক্যাপাচিনো, ডোপিও,এসপ্রেসো,রেড আই ইত্যাদি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের আড্ডাতে কফির ব্যাবহার করে থাকে। এখন দেখার
বিষয় কফি শপের পরিবেশ টা কেমন দেখায়।এমন জায়গায় দোকান দিতে হবে যেখানে কোন রকম
বিশৃখলা না হয় শান্ত প্রকৃতি দেখে দোকান দিতে হবে যাতে কাষ্টমার রা নিরিবিলি
থাকতে পারে।
সব রকম কফি রাখতে হবে যে যেটাতে খেয়ে অভ্যাস্ত হয়। দক্ষতা: যদি কেউ আগে থেকে
বানাতে পারে তাহলে ভালো না জানলে শিখে নিতে হবে। বিনিয়োগ: একটি ছোট কফির দোকান
দিতে ১ থেকে ১.৫ দেড় লাখ টাকা লাগবে।মাসিক লাভ: প্রতি মাসে ৩৫-৪০ হাজার টাকা আয়
করা সম্ভব।
জুস বার
অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ জনক ব্যবসা এর মধ্যে জুস বার অন্যতম। জুস এমন একটি খাবার
যা ছোট বড় সকলেই খেয়ে থাকে।গ্রীস্ম কালীন সময় অনেক রকম ফল পাওয়া যায়। জুসের দোকান
দিতে তেমন একটা জায়গার প্রয়োজন হয় না। ছোট জায়গার মধ্যে দোকান দেওয়া যায়।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে আবার অফিস আদালতের সামনে শপিং মলে রাস্তা ঘাটে
বিভিন্ন জায়গায় জুস বারের দোকান দেওয়া যায়। জুস একটি রসাত্বক খাবার যা বিভিন্ন ফল
থেকে তৈরি করা হয়ে থাকে।
আপনার জুস বার টি যদি একবার পছন্দনীয় হয়ে ওঠে তাহলে আর আপনাকে পিছনে ফিরে তাকাতে
হবে না। আর জুসের দোকান দিতে তেমন কোন অভিক্ষতা থাকতে হয় না। বিনিয়োগ: অনেক কম
বিনিয়োগে বেশি লাভ পাওয়া যায় মাত্র ৫০-৬০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেই ব্যাবসা শুরু
করা যাবে।মাসিক লাভ: আপনার জুস বার থেকে আনুমানিক মাসে ৩৫-৪৫ হাজার পর্যন্ত লাভ
করা যাবে যদি সব কিছু ঠিক থাকে।
কসমেটিক্স দোকান
বাংলাদেশের মেয়েরা সাজতে অনেক ভালোবাসে।বিশেষ করে যারা শহরে থাকে তারা বেশি
কসমেটিক্স দোকানের গ্রাহক যদি একবার ফিষ্ট করা যায় তাহলে দোকান টা টিকসই হয়ে
যাবে। তাই গ্রাহকের সর্ব রকম চাহিদা মিটাতে হবে। কসমেটিক্স দোকানে যে সকল পণ্য
রাখতে হবে যেমন: লিপস্টিক,আইনালা,মাসকারা,টিপ,পায়েল,মালা,আংটি, ফেয়ার এন্ড লাভলী,
ফাউনডেসন,
কাজল,কনসিলার, আই সোডো প্যালেট,হাতের ব্যাচ/কানের দুল, ঘড়ি,পারফিউম ইত্যাদি। এর
সংঙ্গে বিদেশী কিছু পণ্য রাখতে হবে। মেয়েরা একটু বেশি রোমানটিং হয়ে থাকে তাই
আপনারা মেয়ে কাষ্টমার কে টারগেট করবেন। এবং এই ব্যবসা যদি মনে করেন অনলাইন
ভিত্তিক ও করতে পারবেন। ফেসবুকে পেজ খুলে বিভিন্ন রকম ভাপে পোষ্ট ও বুষ্ট করে
করতে পারবেন। দক্ষতা: ব্যাবসা করতে তেমন কোন অভিঙ্গতা দরকার হয় না।
শুধূ কষ্টমারদের সাথে সাবলিল আচারণ করতে হবে সবাই যেনো বারবার দোকানে আসে পণ্য
কিনতে। বিনিয়োগ: কসমেটিক্স দোকান করতে তেমন বিনিয়োগ দরকার হয় না যদি কেউ ১৫০০০০
হাজার থেকে ২০০০০০ টাকা বিনিয়োগ করে তাহলে হয়ে যাবে। মাসিক লাভ: এই ব্যাবসা থেকে
প্রতি মাসে আনুমানিক ৬০০০০ থেকে ৭০০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে।
ফ্যাসান হাউজ একটি জনপ্রিয় ব্যাবসা যদি কেউ অল্প পুঁজিতে ব্ফ্যাযঅবসা করতে চাই
তাহলে তাকে ফ্যাসান হাউজের দোকান দিতে হবে। কারণ এটি অফলাইনের পাশাপাশি অল্প খরচে
অনলাইনে ও করা যায়। যে কোন কিছু জনপ্রিয় করতে চাইলে তা অনলাইনে প্রচারের মাধ্যমে
করতে হবে। অতি অল্প টাকায় বেশি প্রচার হবে। অফলাইন ফ্যাসান হাউজ করকে হবে এমন
ভাবে যেনো সবার চোখে পড়ে।
সবচে ভালো উপায় হচ্ছে অনলাইন বুষ্টিং করা যেকোন প্যণ্যের ছবিতুলে বুষ্ট করলে তা
গ্রহকের কাছে যাবে তারা তখন মেসেজ দিলেসিঠিক সময় মতো রিপ্লাই দিতে হবে।
সঠিক দাম নিধারণ করতে হবে।দক্ষতা: এই কাজের দক্ষতা বলতে ফেসবুকে পারদর্শী হতে
হবে।বিনিয়েগি: ৬০০০০ থেকে ৭০০০০ টাকা করতে হবে। মাসিক লাভ: প্রতিমাসে প্রায় ৩০০০০ থেকে ৪০০০০
হাজার হতে পারে।
খেলনার দোকান
খেলনার দোকান একটি গুরুত্বপূণ্য দোকান। এই দোকানে তিন রকম কষ্টমার আসা যাওয়া
করবে। তার মধ্যে ছোট শ্রেণি,মিডিয়াম,বড়। এখন খেলনার ভাব নিধারণ করতে হবে কি রকম
খেলনা ওঠানো যায়। ছোটদের জন্য মিনি বাস,টাক,ঘোড়া,পুতুল, পাখি, কুকুর ইত্যাদি
রকম খেলনা রাখতে হবে দোকানে তাহলে ছোট শ্রেণির কাষ্টমার পাওয়া
যাবে।
আর এ ধরণের জন্য দোকানের অবস্থানের গুরুত্ব অপরোসীম যেমন: কোন ক্লিনিকের
সামেনে ,চিড়িয়াখানা, বিনোদন মূলক জায়গায় করতে হবে। তাহলে তুলনা মূলক বেচা কিনা
বেশি হবে। মিডিয়াম আর বড়দের খেলনা বলতে রাখতে হবে ক্রিকেট সামগ্রী,ফুটবল
সামগ্রী, দাবা,লুডু তাস,কেরাম, ইত্যাদি তাহলে গ্রহকের মন মতো হওয়া যাবে।
এ দোকনটা কোন মার্কেট বা স্টেডিয়ামের সামনে হলে ভালো হয়। দক্ষতা: এ ধরনের
দোকান করতে তেমন কোন দক্ষতা থাকতে হয় না । বিনিয়োগ: ৭০০০০ থেকে ৮০০০০ হাজার
টাকা বিনিয়োগ করলেই হবে। মাসিক লাভ সাধারণত গড় মাসে ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ হাজার
হবে।
ইলেকট্রিক দোকান
ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি বর্তমান সময়ের মৌলিক চাহিদার মতো একটি। বর্তমান বাড়ি
করার প্রবণতা বেড়ে চলেছে আর বাড়িতে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি খুব প্রয়োজন।
বিদ্যুৎ ছাড়া কোন বাড়ির কল্পনা করা যায়না । সেই জন্য ইলেকট্রিক দোকানের
গুরুত্ব বেড়ে চলছে। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ব্যাবসা করতে পারলে অল্প পুঁজিতে
অধিক লাভ করা যাবে। প্রাইকারী কিনে খুচরা ব্রিক্রি করলে আনেক টাকা লাভ করা
সম্ভব।
ইলিকট্রিক দোকানে তার,বাল্ব,টেষ্টার,সুইচ,বোড, ফ্যান,লাইট,টেপ,ফাইবার বোড
ইত্যাদি সরঞ্জম রাখতে হবে তাহলে গ্রাহকরা সব কিছু পাবে। দক্ষতা: তেমন কোন
দক্ষতা থাকতে হয় না। বিনিয়োগ: ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে হয়ে
যাবে। মাসিক লাভ: আনুমানিক প্রতি মাসে ৮০০০০ হাজার থেকে ৯০০০০ হাজার টাকা
পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব।
ফটোগ্রাফি ব্যবসা
ফটোগ্রাফি ব্যাবসা একটি অত্যাধুনিক ব্যাবসা বা সৌখিন ব্যাবসা হিসাবে পরিচিত
হয়ে আছে।ফটোগ্রাফি ব্যাবসা করতে আমাদের তেমন কোন খরচ হয় না শুধু ভালো একটা হাতে
থাকা স্মাটফোন থাকলে হব। আবার একটু ভালো থাকলে একটি ডি এসএল আর ক্যামারা কিনে
নিলে খুবি ভালোএকটা ব্যাপার।
আমার যারা এই ব্যাবসা করতে চাই তারা দোকান টা বাজারে বা বিনেদোন মূলক স্থানে
দিতে হবে।
তাহলে কাষ্টমার বেশি হবে। আরো ভালো হবে যদি কেউ বিভিন্ন সুমদ্র বিচে ভ্রামমান
হিসাবে ঘুরে ঘুরে ছবি তুলে থাকে তাহলে কম সময়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যাবে।
দক্ষতা: কোন রকম দক্ষতা থাকতে হয় না। বিনিয়োগ: তেমন কোন বিনিয়োগ করতে হয় না ১
লাখ টাকার মতো বিনিয়োগ করলেই হয়ে যায়। মাসিক লাভ: ৪০০০০ হাজার থেকে ৫০০০০ হাজার
টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব।
শেষকথাঃ অল্প পুঁজিতে লাভ জনক ব্যবসা
অল্প পুঁজিতে লাভ জনক ব্যবসা করার মাধ্যম গুলো উপরে দেখানো হলো। ফটোগ্রাফি,
ইলেকট্রিক ব্যবসা,খেলনার ব্যবসা, ফ্যাসান হাউজ, কসমেটিক্স দোকান,জুস বার, কপি
শপ,ফাস্টফুড দোকান,কাঁচা মালের দোকান ইত্যাদি অল্প পুঁজিতে বেশি টাকা লাভ করা
সম্ভব যদি এ রকম ব্যবসা কেউ করতে চাই । আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না কি রকম
ব্যবসা করতে হবে।
টাকা থাকার পর ও তার সঠিক ব্যবহার করতে পারি না তাই এ পোষ্ট টা পড়ে কেউ
যদি নিয়ম অনুযায়ী কাজ করে তাহলে সফলতা আসবে। এবং ব্যবসা করতে হবে সত ভাবে কোন
রকম দুই নম্বর কাজ করা যাবে না। গ্রাহকদের ঠকানো থেকে দূরে থাকতে
হবে।
অলসেবা আইটি ডটকম ওয়েব সেইটে#2495;র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url